বুকের ভেতরটা দুমড়ে মুচড়ে যাচ্ছে নিপার। রিয়াদ চলে যাওয়ার পর গত এক বছর বুকে পাথর বেঁধে একেকটা দিন পার করেছে,ভেঙ্গে পড়ে নি, কিন্তু আজ কান্নার বাঁধটা আজ বুঝি আর ঠেকাতে পারছে না…জায়নামাযে সিজদায় কাঁদতে কাঁদতে হেঁচকি তুলে ফেলেছে! গিয়েছিল মোহাম্মাদপুরে একটা কাজে। যেখানে গিয়েছিল সেখান থেকে পপিদের বাসা একদম কাছেই, শুক্রবার বলে নিশ্চিত ছিল বাসাতেই […]
কালকে সকালে কী করছিস রে? একটু কাজ আছে, কেন রে? কী কাজ? কোথাও ঘুরতে যেতে ইচ্ছা করছে খুব। যাবি? আমি একটা ইসলাম ক্লাসে যাবো। তুই যাবি আমার সাথে? সূরা ফাতিহার তাফসীর হবে। আসার সময় আমরা খেতে পারি একসাথে কোথাও। আমাদের বয়সী অনেকেই আসবে, পরিচয় হয়ে ভালো লাগবে তোর। নারে, আমি এধরণের ক্লাসে যাওয়াটা একটু এড়িয়ে
১. শায়লাকে ফেসবুকের হোম পেইজ থেকে ব্লক করে দিলো নিশাত। খুবই বিরক্তিকর মেয়েটা। নিজে ‘তথাকথিত’ পর্দা করে দেখে যারাই করে না তাদের ধরে ধরে পতিতা বলতে থাকে। সেদিন দেখি স্ট্যাটাসে লিখসে যে এসব মেয়েদের উচিৎ দোকান খোলা……কী অসম্ভব অশ্লীল কথা! খালি অশ্লীল পোশাক পড়লেই অশ্লীল হয়? মুখ খারাপ করলে অশ্লীল হয় না? বোরখা পড়লেই একটা
একবার একটা গল্প পড়ছিলাম, যেটার মূল থিম ছিলো যে নায়ক নায়িকা ‘পবিত্র’ এক ভালোবাসার বাঁধ ভাঙ্গা জোয়ারে ভেসে গেছে, তারপর যা হবার তাই হয়েছে।নায়িকাটা যখন উপলব্ধি করলো যে এই ভালোবাসার ‘দায়’ শুধু একা তাকেই নিতে হচ্ছে, ছেলেটা ‘সুখের ভাগ’টুকু নিয়েই খালাস, তখন তার ‘প্রকৃতির’ উপর খুব রাগ হলো, এই ‘জরায়ু’ নামক অঙ্গটাই তো সব সর্বনাশের
ফেসবুকের হোম পেইজ এ একবার চোখ বুলাতেই একটা নিউজে চোখ আটকে গেল সুমির। এ কী! নীলার প্রোফাইলে সবাই Rest in Peace লিখছে কেন? তাড়াতাড়ি করে মিতুকে ফোন দিল ও। সুমিঃ এই নীলার কী হয়েছে রে? মিতুঃ তুই জানিস না? সুমিঃ নাতো, কী জানব? মিতুঃ ও তো লাইফ সাপোর্টে ছিল তিন দিন, গতকাল রাতে মারা গেছে।
জানিস মীমপু কি হয়েছে? উত্তেজিত কণ্ঠে এসে বলল রুমা। মীমঃ কী? এত উত্তেজিত কেন তুই? রুমাঃ আরে আজকে যে গেলাম না জুঁই এর ভাই এর বিয়েতে? গিয়ে দেখি কনে কে জানো? মীমঃ কে? রুমাঃ আরে তোমার কলেজের বান্ধবী টুম্পা আপু! আমিতো দেখে পুরা বেকুব বনে গেছি! ঊনার না তোমাদের এক ক্লাসমেটের সাথে অ্যাফেয়ার ছিল? খালি
