Writings

প্যারেন্ট যখন সন্তানের অকল্যাণ ডেকে আনে !!

লেখার শিরোনাম পড়ে হয়তো অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে মা-বাবা কি আদৌ কখনও সন্তানের অকল্যাণ চাইতে পারে? দু:খজনক হলেও সত্যি যে, বাবা-মা সজ্ঞানে সন্তানের  অমঙ্গল কামনা না করলেও তাদের অনেক কথা ও কর্মকান্ড তাদের অজান্তেই সন্তানের জীবনে দুর্দশা ডেকে আনতে পারে। কয়েকটি উদাহরণের সাহায্যে ব্যাপারটি ব্যাখ্যা করা যাক। প্রতিটি মা-বাবা তার সন্তানের যে কোনো সাফল্যে […]

প্যারেন্ট যখন সন্তানের অকল্যাণ ডেকে আনে !! Read More »

প্যারেন্টিং এর সেকাল-একাল

প্যারেন্টিং কি বই পড়ে/ লেকচার শুনে/ কোর্স, ওয়ার্কশপ করে শেখার মতো কোনো বিষয়? আমাদের নানী-দাদীরা কি এসব না করেই ১২-১৩টা বাচ্চা লালন-পালন করেন নাই? তাদের বাচ্চারা কি মানুষ হয় নাই? কেন এই জেনারেশনের মা-বাবাকে ১-৩ টা বাচ্চা প্রতিপালন করতেই পেরেশান হতে হচ্ছে? কেন এই বিষয় নিয়ে এত তাত্ত্বিক জ্ঞান অর্জন করতে হচ্ছে? এটা কি মা-বাবাদের

প্যারেন্টিং এর সেকাল-একাল Read More »

কুরআনের বর্ণনাশৈলী বোঝা

রমাদ্বান মাস, কুরআন নাযিলের মাস। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা কুরআনে রমাদ্বানকে কুরআন নাযিলের মাস হিসেবেই পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন (২:১৮৫), রোজার মাস হিসেবে নয়। তাই এই মাসে কুরআনের সাথে একটা নিবিড় সম্পর্ক গড়ে তোলার প্রচেষ্টা আমাদের সবার মাঝেই কম বেশি থাকে। কিন্তু বাস্তবতা এই যে, প্রচণ্ড আন্তরিকতা থাকা সত্বেও গাইডলাইনের অভাবে এই যাত্রায় আমরা বেশী দূর

কুরআনের বর্ণনাশৈলী বোঝা Read More »

করোনায় বৈশাখ

১.মায়ের সাহায্যে শাড়ির কুচিগুলো গুছিয়ে নিলো নোশীন।মা তাকে তাড়া দিয়ে বললেন,’সাড়ে দশটা বেজেগেছে।।!নাস্তা করবি কখন! আয় এবার।’ -‘এইতো মা,মেইক আপটা শেষ করে-ই আসছি।তুমি যাও! ড্রেসিং টেবিলের সামনে বসতে বসতে বললো সে।মা চলে যেতেই ড্রয়ারটা খুলে লাল-সাদা মিশ্রণের জামদানি শাড়ির সাথে ম্যাচিং করা মাটির গয়নাগুলো একে একে বের করলো।এরপর চোখ দু’টো সাজাতে ব্যস্ত হয়ে গেলো।.. কয়েকদিন

করোনায় বৈশাখ Read More »

এখন ওরা ভালো আছে….

১.কান পেতে শোনো বাতাসের কথা,চিৎকার করছে দেখো কত না বলা কথা!’ –এই টুনটুনি কী বলছিস রে এসব? কদিন ধরে তোর খুব কবি কবি ভাব গজিয়েছে দেখছি!কেনো কী বলছি কথা শুনতে পাচ্ছিস না? দেখ না ঝাঁকে ঝাঁকে শালিকের দল আবার কোথ্যেকে এসে জুটছে সব! –তাই তো দেখছি। কাহিনীটা কী ঘটছে বল তো? দুষ্টু ছেলেগুলোকে আর দেখছি

এখন ওরা ভালো আছে…. Read More »

কোয়ারেন্টাইনের দিনগুলিতে….

১.পাশের কলিগটা কী জানি বলেই যাচ্ছে। এক নাগাড়ে কথা বলে যাওয়ার অদ্ভুত ক্ষমতা নিয়ে জন্মেছে লোকটা। অন্যদিন হলে খুব বিরক্ত হত শাহেদ। আজকে আর কিছুই তেমন গায়ে লাগছে না। প্রায় মাস ছয়েক পর আজ বাড়ি যাওয়া হবে। তাও আবার এতদিনের ছুটিতে। খুব যে ব্যস্ততায় দিন কাটে – বিষয়টা তেমন না। গত সপ্তাহে বাড়ি যাওয়ার ইচ্ছা

কোয়ারেন্টাইনের দিনগুলিতে…. Read More »

’শিকড়ের সন্ধানে’ বই লেখার নেপথ্যের কাহিনী

লিখেছেন – হামিদা মুবাশ্বেরা ‘ইলমা নাফিয়া’-বাংলা করলে যার অর্থ দাঁড়ায় উপকারী জ্ঞান। বহু হাদীসে এটার জন্য দুআ করার কথা আছে। শুধু জ্ঞান না কিন্তু, উপকারী জ্ঞান। জ্ঞান যে অপকারীও হতে পারে, এই বুঝটা ‘বিশ্ব আঁতেল’ এই আমার জন্য ছিলো এক ধরণের বৈপ্লবিক উপলব্ধি। কারণ ছোটবেলা থেকে যত ধরণের হাবিজাবি বই পড়া সম্ভব, সব আমি পড়েছি। ভারতীয়

’শিকড়ের সন্ধানে’ বই লেখার নেপথ্যের কাহিনী Read More »

হামিদার ’শৈশব থেকে লেখিকা হয়ে ওঠা’র গল্প

লিখেছেন লেখিকার বড় বোন হাবিবা মুবাশ্বেরা আলহামদুলিল্লাহ!! ২০২০ বই মেলায় হামিদা মুবাশ্বেরার জনপ্রিয় ফেসবুক সিরিজ ‘শিকড়ের সন্ধানে’ বই হিসেবে প্রকাশিত হয়েছে। ইতিমধ্যে অনেকেই বইটি পড়েছেন। তাই এই বই নিয়ে আলোচনা করা আমার এই লেখার উদ্দেশ্য নয়। আমি বরং পাঠকদের জানাতে চাই ‘শিকড়ের সন্ধানে’র শিকড়ের গল্প । অর্থ্যাৎ এই বইয়ের লেখিকার শৈশব থেকে লেখিকা হয়ে ওঠার

হামিদার ’শৈশব থেকে লেখিকা হয়ে ওঠা’র গল্প Read More »

সে আমার দ্বীনি বোন…

তাঁর সাথে আমার কোনো রক্তের সম্পর্ক নেই। তবু তিনি আমার বোন, দ্বীনি বোন। পরিপূর্ণভাবে দ্বীন মেনে চলার চেষ্টা শুরুর পর কাছের অনেক মানুষরাই ধীরে ধীরে দূরে সরে গিয়েছে, কটু কথা শুনিয়ে মন ভেঙ্গে দিয়েছে। আবার আপুর মতো কিছু দ্বীনি বোন হুট করেই আপন করে নিয়েছেন গুনাহগার আমাকে। দ্বীনের পথে আমার ছোট পদক্ষেপটা পছন্দ করে আল্লাহই

সে আমার দ্বীনি বোন… Read More »

আমার নানু, আমার ছায়াবৃক্ষ . . . . .

ছোটবেলায় আমি ভাবতাম জান্নাত মানে হলো নানুবাড়ির মতো একটা জায়গা। যখন থেকে জ্ঞান -বুদ্ধি হয়েছে, তখন থেকে আমি জানি আমার মাথার উপর মস্ত একটা ছায়া হচ্ছে আমার নানু। আমার পরম প্রিয় নানু। তখন নানু এতো প্রিয় ছিল সম্ভবত এজন্য যে নানুবাড়ি গেলেই অবাধ ঘোরাঘুরি, ঘন্টার পর ঘন্টা পুকুরে সাঁতার কাটা আর হুটোপুটি । চারদিকে শাসন

আমার নানু, আমার ছায়াবৃক্ষ . . . . . Read More »